ডেস্ক রিপোর্ট :কিশোরগঞ্জে ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত করোনার নমুনা পাঠানো হতো আগারগাঁও ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ল্যাবরেটরি মেডিসিনে (এনআইএলএম অ্যান্ড আরসি)। সেখানকার রিপোর্টে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীসহ বহু নমুনার রিপোর্ট পজিটিভ আসে। বিষয়টি অস্বাভাবিক মনে হওয়ায় পরে নমুনা মহাখালী জনস্বাস্থ্য ল্যাবরেটরিতে পাঠানো হয়। এখান থেকে পাঠানো রিপোর্টে আক্রান্তের সংখ্যায় আমূল পরিবর্তন দেখা দেয়। দুই ল্যাবরেটরিতে করোনা শনাক্তের পরিমাণে বিপুল ব্যবধান থাকায় মানুষের মধ্যে সন্দেহ দেখা দিয়েছে।
স্বাস্থ্য বিভাগের একটি সূত্র জানায়, কভিড-১৯ পজিটিভ হয়েছে এমন অনেক চিকিৎসকসহ একাধিক রোগীর মধ্যে করোনার কোনো লক্ষণ ১০-১২ দিনেও দেখা যায়নি। ফলে এ নিয়ে সংশয় দেখা দেয়। গত ১৬ এপ্রিল জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত সচিব আব্দুল মান্নানের উপস্থিতিতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে মতবিনিময় সভায় বিষয়টি নিয়ে কথা হয়। সচিব বলেন, রিপোর্টে যদি কোনো অনিয়ম হয়, তবে কারও চাকরি থাকবে না।
স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের জেলা সভাপতি ডা. দীন মোহাম্মদ বলেন, দুটি ল্যাবরেটরি পরীক্ষায় নেগেটিভ-পজিটিভের ব্যবধান বেশ উল্লেখযোগ্য।
সূত্র /সমকাল, ফেসবুক